যারা শারীরিকভাবে দূর্বল, টিকে থাকা ও দীর্ঘ পরিশ্রম করার ক্ষমতা কম, অল্প বয়সেই বার্ধ্যকের ছাপ এবং টেস্টোস্টেরন লেভেল কমেগেছে তাদের জন্য কার্যকরী স<মা>ধান হলো প্রাকৃতিক হিমালয়ান শি-লা-জি-ত।
--> পুরুষের টেস্টোস্টেরন লেভেল বাড়াতে সহায়তা করে।
--> শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।
--> উদ্বেগ কমাতে পারে।
--> বার্ধক্যের প্রভাব কমিয়ে দিতে পারে।
--> শু>ক্রা>ণু ও বী>র্য উৎপাদনে সহায়তা করে।
--> দ্রুত বীর্যপাত বন্ধ করে।
--> শিলাজিতে রয়েছে ফুলভিক এ্যাসিড যার ফলে এন্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
--> শরীরের দু>র্ব<ল>তা দূর করতে সহায়তা করে।
--> শিলাজিত খেলে ভালো ঘুম হয়।
--> ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
--> চুলপড়া কমায়।
শি>লা-জি-ত হলো একটি প্রাকৃতিক খনিজ পদার্থ। এটি একটি বিরল প্রজাতির রজন যা কালচে রংয়ের চটচটে আঠার মতো পাথরের ফাঁক থেকে বেরিয়ে আসে। এটি তৈরি হয় পাথরের চাপা পড়া হাজার বছর ধরে পচন গাছ ও উদ্ভিদের উপকরণ থেকে।
শি>লা-জি-ত সাধারণত ভারতের হিমালয়ে যার মধ্যে হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, অরণাচল প্রদেশ এবং কাশ্মীরে পাওয়া যায়। এছাড়াও পাকিস্তান, নেপাল, চীন, তিব্বত এবং আফগানিস্তানেও পাওয়া যায়।
থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগী, গর্ববতী মহিলা ও গাটেঁর বাতের রোগী। এসব রোগী খেতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের মতে শি>লা-জি-ত একটি প্রাকৃতিক পণ্য, এতে কোন সাইড ইফেক্ট নাই। যদি কোন উদ্বেগ থাকে, সেবন করার আগে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
অনেক লোকের মতে, স্ট্যামিনা এবং এনার্জি লেভেল ৭-১০ দিনের মধ্যে বৃদ্ধি করে। তবে ম্যাক্সিমাম বেনিফিট পেতে,৬-৮ সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন সকালে এবং রাতে শি>লা-জি-ত সেবন করলে ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।
টেস্ট ১ঃ ফ্রিজে শি>লা-জি-ত রেখে দিন। দেখবেন লোহার মতো শক্ত হয়েছে এবং আঘাত করলে টং টং শব্দ করবে।
টেস্ট ২ঃ শি>লা-জি-ত আগুনের মধ্যে ধরুন। দেখবেন গোলছে এবং চারপাশ দিয়ে মনে হবে মাটি বের হচ্ছে এবং ঠান্ডা হলেই ছাই হবে।